top of page
vromonjanala

বাঁকখালী নদীতে নৌকা ভ্রমণ | কক্সবাজার


এই বাঁকখালী নদী বাংলাদেশের পূর্ব পাহাড়ি অঞ্চলের বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলার একটি নদী। নদীর দৈর্ঘ্য ৬৯ কিলোমিটার প্রস্থ গড়ে ৯৫ মিটার। নদীটি বয়ে চলেছে এঁকে বেঁকে। এই বাঁকখালী নদীটি ভারতের মিজোরামের পাহাড়ি ঝরনা ধারায় উৎপত্তি লাভ করে বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় প্রবাহিত হয়। নদীটি নাইক্ষ্যংছড়ি অতিক্রম করে কক্সবাজারের রামু উপজেলার ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মহেশখালী চ্যানেলে পতিত হয়েছে। যার নাম অনুসারে এই কক্সবাজার, ক্যাপ্টেন হিরাম কক্স তার সমাধিটিও নদীর ভাঙ্গনে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। বর্তমানে কক্সবাজারে এই বাঁকখালী নদী ভ্রমণ নিয়ে গড়ে উঠেছে আধুনিক পর্যটন সম্ভাবনা। কক্সবাজারে বাঁকখালী নদীতে ভ্রমণ করতে আসলে আপনাকে আসতে হবে কক্সবাজারের ফিশারি ঘাট অথবা ৬নং জেটিঘাট। উভয় স্থান থেকেই নৌকা ভাড়া করতে পারবেন এই বাঁকখালী নদী ভ্রমণের জন্য। তবে ফিশারি ঘাট আসলেই অপেক্ষাকৃত সহজে নৌকা ভাড়া করা যায়। কক্সবাজার শহর থেকে খুব সহজেই রিক্সা বা ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা করে চলে আসতে পারেন ৬নং জেটিঘাট বা ফিশারি ঘাট। এই ফিশারি ঘাটটি কক্সবাজার বিমান বন্দর গেটের সামনেই অবস্থিত। ৬নং জেটিঘাট টি ও এর খুব কাছেই পেয়ে যাবেন। ফিশারীঘাট অথবা ৬নং জেটিঘাট থেকে নৌকা করে বাঁকখালী পাড় হয়ে খুরুশকুল যেতে ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ১০ টাকা, এছাড়া ঘন্টা হিসেবে নৌকা ভাড়া করে ঘুরে দেখতে পারেন। সেক্ষেত্রে নৌকাচালক এর সাথে ভাড়া নির্ধারণ করে নৌকায় ওঠাই ভালো হবে। বাঁকখালী ভ্রমণে আপনি দেখতে পারবেন বঙ্গোপসাগরগামী মাছ ধরার ছোট বড় অনেক ট্রলার। রয়েছে কিছু সাম্পান এবং চাঁদ নৌকা। এই সাম্পানগুলী কক্সবাজারের ঐতিহ্যবাহী একটি নৌকা। বাঁকখালী নদী মহেশখালী চ্যানেল ও কক্সবাজারের মোহনায় আসলে আপনি দেখতে পাবেন কক্সবাজারের প্যারাবন এটি দেখতে খুবই মনমুগ্ধকর এছাড়া নদীর অন্য পাশে গড়ে উঠেছে খুরুশকুল বিশেষ আশ্রয়ণ প্রকল্প।এই স্থানটিও দিন দিন পর্যটনের জন্য জনপ্রিয়তা লাভ করছে।


#বাঁকখালী

#বাঁকখালী_নদী

#নৌকা_ভ্রমণ

#কক্সবাজার

#কক্সবাজার_ভ্রমণ

#নৌকায়_ভ্রমণ

#বাঁকখালী_ভ্রমণ

#বাঁকখালী_সফর

#কক্সবাজারের_পর্যটন_স্থান

#বাঁকখালী_নদী_ভ্রমণ

#বাঁকখালী_নদীতে_নৌকা_ভ্রমণ

#ভ্রমণ_জানালা

Kommentare


bottom of page